কামতাপুরী জনজাতিক কামতাপুর রাইজ্য পুণরুদ্ধারের বাদে মুক্তি সংগ্রামত যোগ দিবার ড্যাক জীবন সিংহের
ডেস্ক রিপোর্ট: কামতাপুরী জনজাতিক কোচ কামতাপুর রাইজ্য পুণরুদ্ধার করিবার বাদে কেএলও চিফ জীবন সিংহ ন্যাশনাল লিবারেশন ওয়ার বা জাতীয় মুক্তি সংগ্রামত যোগ দিবার নয়া করি ড্যাক দিলেক। প্রেস বিজ্ঞপ্তি দিয়া জীবন সিংহ জানাইসে কেএলও মনে করে ১৯৪৯ সনের ২৮ আগস্ট ভারত সরকার জোরজবরদস্তি কোচবিহার রাইজ্যক মার্জার এগ্রিমেন্ট’ত সই করে নিসে। এই নাখান চুক্তিত কামতাপুরী জনগণের কুনো মতামত আরহ সম্মতি নেওয়া হয় নাই বুলি জীবন সিংহ উল্লেখ করিসে। যদিও কামতাপুর লিবারেশন অর্গানাইজেশন এর লেটার হেড’ত প্রকাশিত প্রেস রিলিজের সইত্যতা যাচাই করে নাই হামার চ্যানেল।
তবে কেএলও সুপ্রিমো জীবন সিংহ কোচের নামে সই করা লেটার হেড’ত প্রেস আর ইলেকট্রনিক মিডিয়াত আটুশ জানানো হইসে এই প্রেস বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করিবার। উল্লেখ্য, ব্যাগল রাইজ্যের দাবি আরহ কামতাপুরী ভাষার সাংবিধানিক স্বীকৃতির দাবি নিয়া নব্বই এর দশক’ত আন্দোলন শুরু করে কেএলও। পশ্চিমবঙ্গত ঐ সময় বামফ্রন্ট সরকার ক্ষমতাত আছিল। নব্বই এর দশকের শ্যাষ’ত কেএলওর সশস্ত্র সংগ্রামের মইধ্য দিয়া ব্যাগল রাইজ্যের জোরদার দাবি তুলে। কিন্তুক ২০০৩ সালে ভারত সরকার আর ভূটান সরকারের যৌথ বাহিনীর অপারেশন ফ্লাস আউটের পর ভাঁটা পড়ি যায় রাইজ্যের আন্দোলন’ত। বহু কেএলও লিঙ্কম্যান আরহ জঙ্গি বন্দী হয়। ২০১১ সালে তৃণমূল কংগ্রেস ক্ষমতাত আসির পর রাজনৈতিক বন্দীর মর্যাদা দিয়া জেল মক্তি ঘটায় কেএলও লিঙ্কম্যান আরহ জঙ্গিলার। বর্তমানে রাইজ্য সরকার উমার বাদে সরকারি চাকরির ব্যবস্থা করি দেয়। এই আবেহালের মাঝতে কামতাপুর লিবারেশন অর্গানাইজেশনের সুপ্রিম কম্যান্ডার বুলি পরিচিন জীবন সিংহের এই প্রেস বিজ্ঞপ্তি ঘিরি প্রশাসনিক মহলত চিন্তার ভাঁজ ফ্যালে দিবে বুলি জানা গেইসে। মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জির উত্তরবঙ্গ সফরের মইধ্যত কেএলও নয়া করি জাগি উঠিবার যে চিঠি প্রকাশ পাইল তাতে উত্তরবঙ্গ জুড়ি জোরদার নিরাপত্তা ব্যবস্থা কায়েম হবার পারে। সর্বোপরি মমতা ব্যানার্জী রাজবংশী জাতির একের পর এক দাবি পূরণ করি দিবার পরেও জীবন সিংহের এই মতন চিঠি প্রকাশ পাওয়াতে রাইজ্য রাজনীতির গতিপথ বদলিও যাবার পারে বুলি অনুমান রাজনৈতিক মহলের। উল্লেখ করির নাগে যে, কেএলওর শক্তি আরহ নেটওয়ার্ক বাড়েবার তানে পাভেল কোচ আর বিদেশ সচিবের পদ সোদে সহযোগী তথ্য সরবরাহ আর প্রচার সচিবের দায়িত্ব দাওসার লাঙকাম অক দেওয়া হইসে বুলি উল্লেখ করা হয় ঐ প্রেস রিলিজ’ত।