বিজয়া দশমীর পর রাখাল দেবীর পূজাত মাতি উঠিল করণদিঘী
বিশ্বনাথ সিংহ, করনদিঘী: এলাও শ্যাষ হয় নাই দূর্গা পূজার।ঢাক,ঢোল আরহ পূজার সামগ্রী নিয়া ফের দূর্গা পূজাত মাতিল করনদিঘীর মানষি।উত্তর দিনাজপুর জেলার করনদিঘী ব্লকের দোমহনা গ্রাম পঞ্চায়েতের বারডাঙ্গীত বিজয়া দশমীর আট দিন পর রাখাল দেবী দূর্গা পূজা শুরু হইচে বিতাকালি শুকুরবার সইন্ধ্যা থেকে।আজি শনিবার দিনভর পূজা চলিল।করোনা ভাইরাসের সংক্রমন কমাইবার বাদে হাইকোর্টের নিয়ম মানেয়া বিতা বছর গিলার মতন এই বছর দুই দিনিয়া মেলা আয়োজন বন্ধ থাকিবে।বিজয়া দশমীর আট দিন পর পইলা শনিবার শুরু হইল রাখাল দেবী দূর্গার।স্থানীয় মানষির কাজ থাকি জানা যায় মেলা দিন আগত এক গাদাল ছাওয়া গরু-ছাগল নিয়া মাঠত ঘাস খুয়াইবার সময় কেহ দেবী দূর্গা, কার্তিক, গনেশ, লক্ষ্মী, সরস্বতী, মহিষাসুর আরহ বলির পাঁঠা সাজেয়া দূর্গা দূর্গা খেলা করে।ঐ সময় খেলার সামগ্রী দিয়া কেহ একজন বলি দিলে সত্যি একজন রাখাল ছাওয়ার বলি হয়া যায়।এই সব কান্ড দেখেয়া বারডাঙ্গী গ্রামের মানষিগিলা সেই দিন থাকি রাখাল দেবী নামে সার্ব্বজনীন ভাবে দূর্গা পূজা শুরু করে।জানা যায় রাখাল দেবী খুব জাগ্রত।দেবীর নামে কেহ খারাপ কাথা কহিলেই অমাক পরিখ দেখায় দে।জানা যায় বারডাঙ্গী ছাড়াও কুয়াটুলী, চৌনাগারা, বিকৌর, করনদিঘী, টুঙ্গিদিঘী, মিরদিঘী, ভেবরী, সাবধান, টুনিভিটা সুদে মেলা জাগার মানষি মনকামনা পূর্ণ করিবার বাদে মানত করি যায়।পরে মনবাসনা পূর্ণ হলে ভোগ ডালা,সোনা,চান্দি,টাকা পাইসা সাধ্যমত রাখাল দেবীর নামে দান করি যায়।