বড়ো শৌলমারীতে স্বনির্ভর গোষ্ঠী ঐক্যর প্রতিবাদ আন্দোলন
বিদ্যুৎ কান্তি বর্মন,সিঙ্গিজানি,১৯আগস্ট : মাথাভাঙা দুই নং ব্লকের বড় শৌলমারী গ্রাম পঞ্চায়েত অফিস কার্যলয় ঘিরে দিনভর প্রতিবাদ আন্দোলন করল বড়ো শৌলমারী অঞ্চল স্বনির্ভর গোষ্ঠী ঐক্যর কমিটি।জানা যায় বড়শৌলমারী জিপি গ্রামীন বিকাশ মহিলাসহ প্রাথমিক বহুমুখী সমবায় সমিতির অধীনে থাকা ৪০০ টি স্বনির্ভর দলের মধ্যে ১০৫ টি দলের নামে ৯২০০০ টাকার একটি প্রকল্পের পল্টি মুরগির ঘর আসে।
কিন্তু কেন বাকি দলগুলো পেল না, এবং যে সমস্ত দল সদস্যরা পেয়েছে সেই ঘর দলের কোড বা আইডি নাম্বার অনুসারে আসলেও তা শাসকদলের নেতাদের পরিবারের আত্মীয়-স্বজনরাই পেয়েছে।বাকিরা কেন পেলোনা ,এবং তাদের নিজেস্ব ঘর কেন তারা বলছে বলে অভিযোগ তুলেছে না পাওয়া স্বনির্ভর দলের সদস্যরা। স্বনির্ভর গোষ্ঠী ঐক্য সদস্য কৃষ্ণ বর্মন,মিনু বর্মন,প্রমীলা বর্মন, উর্মিলা বর্মনরা জানান ঘর পাওয়া সদস্যরা ঘরটি ব্যক্তিগত পার্টি থেকে দিয়েছে বলেই দাবি করছে ।এই বিষয় এর আগেও সঠিক সমাধানের জন্য দু দু বার বড় শৌলমারী গ্রাম পঞ্চায়েত অফিসে সঠিক সমাধানের দাবিতে তালা লাগানো হয়। পরবর্তীতে প্রধান সাহেব চিঠি করে মিটিং ডাকলেও স্বনির্ভর গোষ্ঠী ঐক্য সদস্যরা কিন্তু তাতেও তারা সুরহা পায় না পরবর্তীতে প্রধান সাহেব মিটিং ছেড়ে না জানিয়েই পালিয়ে যায়, মহিলাদের সাথে এরকম দুর্ব্যবহার প্রধান সাহেব কেন করছে।তাই সঠিক তদন্ত ও সমাধানের দাবিতে আজকে আমাদের বড় শৌলমারী গ্রাম পঞ্চায়েত কার্যালয়ের সামনে দিনভর প্রতিবাদ আন্দোলনে অনর থাকবে, প্রধান সাহেব আসুক এবং সমস্যার সমাধান করুক।
গ্রাম পঞ্চায়েত অফিসে ভেতর কেন কোন অফিস স্টাফ নেই। পুলিশ প্রশাসনের দাবি যদি মেনে নেই তবে আমরা কার হাতে এখন স্মারকলিপি দিব। গ্রাম পঞ্চায়েত অফিস কি পুলিশ প্রশাসন চালাচ্ছে।
অপরদিকে এ বিষয়ে বড় শৌলমারী গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান মহাদেব বিশ্বাস গ্রাম পঞ্চায়েত অফিসে না থাকায় ।ওনার সাথে বহুবার ফোনে চেষ্টা করা হলেও ওনাকে ফোনে পাওয়া যায়নি।