পুরস্কার পেলেন কোচবিহারের সাহিত্যিক শশীবালা অধিকারী

সঞ্জয় কুমার বর্মন, মাথাভাঙ্গা: পারিশ্রমিক ছাড়াই নিয়মিতভাবে একশ্রেণীর লেখক লেখিকা অনবরত লিখে যাচ্ছেন। কখনও কবিতা কখনও প্রবন্ধ কখনও অন্য ধরনের রচনা। কবিতা উৎসবে উপস্থিত লেখক লেখিকারা বলছেন সুস্থ সাংস্কৃতিক বার্তাসহ সামাজিক দায়বদ্ধতা নিয়ে কবিতার উৎকর্ষতা বাড়ায় তাহলে কবিতার গুরুত্ব যথেষ্ট বৃদ্ধি পায়। কবিতা সম্পর্কে মানুষের সচেতনতা বাড়ে তাই আজকের সময়ে কবিতার গুরুত্ব অপরিসীম। অল্প সময়ে ছোট ছোট করে লেখা কবিতা মানুষকে মন ভরিয়ে দেয়। কবিতা সামাজিক বার্তার মধ্যে দিয়ে আগামী দিনের সুস্থ সংস্কৃতির স্বপ্ন দেখায়। যেখানে মানুষ অন্ধকার দূরে সরিয়ে আলোয় আলোকিত হতে পারেন। এই রকম ভাবেই শব্দ উচ্চারণ করলেন সারা বাংলা কবিতা উৎসবে উপস্থিত কবি বন্ধুরা।
বাংলা রাইটার্স ফোরাম ও বাংলা রিপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের যৌথ উদ্যোগে অনুষ্ঠিত হল সম্প্রতি বাংলা কবিতা উৎসব। নবদ্বীপ ধাম রেলস্টেশন সংলগ্ন গিরি লক্ষ্মী গেস্ট হাউস কনফারেন্স হলে রবিবার সারাদিন ব্যাপী বাংলার বাঁকুড়া ,কোচবিহার মেদিনীপুর ,নদিয়া পূর্ব বর্ধমান, মুর্শিদাবাদ, মালদা বালুরঘাট, বিভিন্ন জেলা থেকে আগত শতাধিক কবি কবিতা পড়েন। কবিতা পাঠ আলোচনা নাচ গান ও ইশ্বরচন্দ্র সিটি পুরস্কারে সম্মানিত করা হয় বিশিষ্ট লেখক লেখিকাদের। ইশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর স্মৃতি পুরস্কার পেয়েছেন কবি ও গবেষক তারকেশ্বর চট্টরাজ, রাষ্ট্রপতি পুরস্কার প্রাপ্ত শিক্ষক ও গবেষক সুব্রত দাস, কোচবিহারের কবি সাহিত্যিক শশীবালা অধিকারী।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *