মুরগির ছানা বিলি
ময়নাগুড়ি,২০ মে : ময়নাগুড়ি পঞ্চায়েত সমিতির মৎস ও প্রাণী সম্পদের পক্ষ থেকে শুক্রবার দেওয়া হলো মুরগির ছানা। এদিন ময়নাগুড়ি পঞ্চায়েত সমিতির মৎস ও প্রাণী সম্পদের কর্মাধক্ষ্য অজয় মল্লিকের পক্ষ থেকে চূড়াভান্ডার গ্রাম পঞ্চায়েতের রথেরহাট এলাকায় এই মুরগির ছানা দেওয়া হয়। জানা গেছে, এদিন প্রায় ১৮৫ জন মহিলা উপভোক্তাকে এই মুরগির ছানা দেওয়া হয়। প্রত্যেক উপভোক্তা দশটি করে মুরগির ছানা পেয়েছেন বলে খবর। এমনকি আরও জানা গেছে, শুক্রবারের এই মুরগির ছানা বিলির মধ্য দিয়েই ময়নাগুড়ি ব্লকে হাঁস ও মুরগির ছানা বিলির সূচনা হয়। মূলত, গ্রামের সাধারণ মহিলাদের স্বনির্ভর করার লক্ষ্যে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর অনুপ্রেরণায় ব্লক মৎস ও প্রাণী সম্পদ দফতরের পক্ষ থেকে এই ছানা গুলি দেওয়া হয়। ময়নাগুড়ি ব্লকে প্রায় আড়াই হাজারেরও বেশি উপভোক্তাকে হাঁস ও মুরগির ছানা বিলি করা হবে বলে জানা গেছে। শুক্রবার রথেরহাট এলাকায় মুরগির ছানা বিলি দিয়েই ময়নাগুড়ি ব্লকে এর সূচনা হয় বলে জানা যায়। এদিনের এই মুরগির ছানা বিলি কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন ময়নাগুড়ি পৌরসভার ভাইস চেয়ারম্যান মনোজ রায়, পঞ্চায়েত সমিতির মৎস ও প্রাণী সম্পদের কর্মাধক্ষ্য অজয় মল্লিক, ময়নাগুড়ির বিএলডিও কুন্দা মুর্মু সহ প্রমুখরা।
এদিনের এই মুরগির ছানা প্রসঙ্গে পঞ্চায়েত সমিতির মৎস ও প্রাণী সম্পদ দফতরের কর্মাধক্ষ্য অজয় মল্লিক বলেন, " মূলত ডিমের যে সমস্যা হয়, সেই সমস্যা মেটানোর জন্যই এই মুরগির ছানা দেওয়া হচ্ছে। আমরা ময়নাগুড়ি ব্লকে প্রায় আড়াই হাজার হাঁস ও মুরগির ছানা বিলি করবো। আজ রথেরহাট এলাকায় প্রায় ১৮৬ জনকে মুরগির ছানা বিলি করেই এর সূচনা করা হলো।" এই বিষয়ে ময়নাগুড়ির বিএলডিও কুন্দা মুর্মু বলেন, " মুরগির ছানা গুলি কিভাবে প্রতি পালন করবেন সেই বিষয় গুলি ভালো করে বুঝিয়ে বলা হলো। আমরা চাই সকল উপভোক্তারা যাতে ভালো করে পালন করতে পারেন সেই ম্যানেজমেন্ট এর বিষয়টি দেখবো।"