বেহাল রাস্তা,সমস্যাত কয়েক হাজার মানষি

পার্থ সারথী রায়, ময়নাগুড়ি: ময়নাগুড়ি ব্লকের রামসাই অঞ্চলের পানবাড়ি বাজার থাকিয়া ঘেগডাবরি যাওয়ার ৫কিমি রাস্তা ভেল্লা দিন ধরিয়া বেহাল অথচ প্রশাসনিক কোন হেলদোল নাই,সমস্যাত কয়েক হাজার গ্রামের মানষি, একমাত্র পাকা রাস্তা সেই রাস্তা দিয়া বাচ্ছা ছাওয়ার স্কুল কলেজ, প্রতি দিনের বাজার, সপ্তাহিক হাট কিন্তুক রাস্তার যা অবস্থা হাটি যাওয়ায় অসম্ভব, স্থানীয় বাসিন্দাগিলার অভিযোগ রাস্তা বামফ্রন্টের আমলত একবার রাস্তার কাজ হয়সিল বেশ কিছু দিন ভাল ছিল তারপর যে খারাপ হইছে বামফ্রন্ট গেলো তৃনমূল সরকারের ১০ বছর এখন পর্যন্ত রাস্তা টা সংস্কার হয় নাই।,রাস্তার গাড়ি চলাচলের খুবই অসুবিধা,প্রায়শঃই বাইক সহ মাল উভা গাড়ি খারাপ হয়া যায়, এমনকি দূর্ঘটনাও ঘটে,বিশেষ করে গর্ভবতী মাও গিলাক ময়নাগুড়ি ডাক্তারের কাছত নিয়া যাইতে খুবই সমস্যা হয় তার সাথত এই এলাকায় ভেল্লা ভেল্লা ক্ষুদ্র চা চাষী আছে কাঁচা চা পাতা বিক্রি করিতে সমস্যা হয় রাস্তা টা এতটাই খারাপ যে পাইকার গিলা পাতা কিনিবার আসিলেও গাড়ি আসিবার চায় না । স্থানীয় বাসিন্দা যদু সুদন রায় কয় যে ছোট থেকে দেখি আসিছি রাস্তাটি যেমন, তেমন করি পড়ি আছে বামফ্রন্ট গেইল তৃনমূল সরকারের ১০ বছর গেইল কাজ আর হলেক না , একে অভিজ্ঞতাতার কথা জানাইল মহন্ত রায়, কৈলাশ রায় কয় স্কুল কলেজ শেষ হলেক তাও আর রাস্তা ঠিক হইল না কুন দিন যে ঠিক হবে কায় জানে তবে রাস্তাটা সংস্কার হলে খুব ভাল হয়, প্রসঙ্গত উল্লেখ করা যায় যে এই রাস্তা দিয়ায় দিঘল টারি,রাখাল হাট,ভাওলাগুড়ি, মৌলানি,বখরি হাট, চ্যাংমারি,ডিঠা ভান্ডানী, খোলান, কাজল দিঘী, থেকে কয়েক হাজার বাসিন্দা পানবাড়ি হাট( উল্টাডাঙা হাট) যাওয়া আইসা করে, ব্যাইসার আগত নদী পার হয়া অন্য পথে যাওয়া- আসা করা গেলেও ব্যাইসা সময় এই রাস্তাটিই একমাত্র ভরসা বাসিন্দা গিলার, রামসাই গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধা ন রত্নেশ্বর রায় কয় যে গ্রাম পঞ্চায়েত থেকে করার কিছুই নাই রাস্তাটা জলপাইগুড়ি জেলা পরিষদের তত্বাবধানে, উপর মহলে জানানো হ ইছে, তারা তারি কিভাবে কাজ করা যায় সেই চেষ্টায় চলেছে।। ময়নাগুড়ি পঞ্চায়েত সমিতির সদস্য ভুপেন রায় রাস্তা বেহাল দশার কথা স্বীকার করি কয় যে এই রাস্তাটা সত্যিই চলাচলের অযোগ্য হয়া গেইছে কিন্তু যেহেতু গ্রাম পঞ্চায়েত ও পঞ্চায়েত সমিতির তত্বাবধানে নাই ,জেলা পরিষদে বারংবার বিষয়টি তুলি ধরা হইছে,হামাক আশ্বাস দিসে হয়তো বর্ষার পড়ে কাজ হবে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *