চিনের ফাইভ ফিঙ্গার স্ট্রাটেজি- ডোকালাম থাকি লাদাখ, বাদ যাবেনা নেপাল, ভূটানও, আশঙ্কা বিশেষজ্ঞলার
ক্ষীরোদা রায় :
ফাইভ ফিঙ্গার স্ট্রাটেজি, হাতের তালা দখল করি নিসে আগতে। এইবার পাঁচটা নেঙুলের একটা দখল করির বাদে যুদ্ধের হাওয়া চলেছে জম্মু ও কাশ্মীরের লাদাখ অত। বাকি থাকেছে চাইর, এই চাইরটা হৈল নেপাল, ভূটান, সিকিম আর অরুণাচল প্রদেশ। এবার এই চাইরটা নেঙুল দখল করির বাদে ঝাঁপি পড়েছে চিন। সোশ্যাল মিডিয়াত দেখা যাছে সিকিম রাইজ্যত বরফ ঢাকা এলাকাত চিনের সীমানাত চিনা সেনার সাথে ভারতীয় সেনার একটা সংঘর্ষ শুরু হইসে। যেটে ভারতের সেনা আর চিনে সেনা একে অইন্যের প্রতি গো ব্যাক ধ্বনি দেয়।
চিনের ফাইভ ফিঙ্গার স্ট্রাটেজি হিসাবে চিনের আগ্রাসন থাকি নেপাল রক্ষা পাবে না। নেপালক চিনের আর্থিক সাহাইয্য দান, পণ্য আমদানি এইলার মইধ্য দিয়া চিনা অনুপ্রবেশ ঘটির পারে নেপালত। যদিও ভূটান-চিন বৈদেশিক সম্পর্ক ততটা মজবুত নাই, তারপরেও কিন্তু চিনা আগ্রাসন থাকি রক্ষা পাবে না ভূটান। ডোকালামের ঘটনা কিন্তু সেই ইঙ্গিত দেয়। অরুণাচল প্রদেশ বা সিকিম নিয়া চিন বহুবার দাবি জানাইসে। চিনা আধিপত্যের বিরূদ্ধে লড়াই করার শক্তি ভারতের আছে কিন্তু পড়শী দুই দেশের সেই ক্ষমতা নাই। সামরিক দিক থাকি নেপাল আর ভূটান দূর্বল। চিনের আগ্রাসন মোকাবিলার ক্ষমতা নাই এই দুই দেশের যা ভারতের মাথার বিষ বাড়াবে। নেপাল হয়তো ভারত বিরোধীতা করেছে, কিন্তু চিনের ফাইভ ফিঙ্গার স্ট্রাটেজি অনুসারে নেপাল চিনের উপনিবেশে তৈরি হয়া যাবে।
ফাইভ ফিঙ্গার স্ট্রাটেজি চালু করেন মাও সে তুঙ, তিব্বত দখলের পর চিনের কৌশল আর বাকি পাঁচটা নেঙুল দখল করা। ভারত সোদে অইন্য পড়শি দেশের সাথেও চিনের সীমানা সমস্যা আছে, আর সীমানা সমস্যাক হাতিয়ার করি চিন রণকৌশল সাজাছে। চিন সীমানাত ভারত নিঃশব্দে রণকৌশল সাজে সেই মতন সীমানা সুরক্ষার পাখে নজর দিসে। চিনের আগ্রাসী হাত কাটি দিবার অপেক্ষা খালি। প্রয়োজনে চিনের ভিতর ঢুকি যাবার পারে ভারতীয় বাহিনী। আত্মরক্ষার নীতি থাকি প্রতি আক্রমণের সক্ষমতা নীতি নিবে ভারত এমনটায় হবে ভারতের কৌশল বুলি মনে করেন সামরিক বিশেষজ্ঞলা।
সেন্ট্রাল তিব্বত অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের প্রেসিডেন্ট লবসাং সাংগে ভারত অক সাবধান করি দিসে, উমুরা মনে করেন, লাদাখ অত চিনা সেনাবাহিনীর হামলা আসলে ফাইভ ফিঙ্গার স্ট্রাটেজির অংশ।