চাহিদামতন পন না দেওয়াতে গৃহবধূক পুড়ি মারার চেস্টা
হাসান পিয়াদা সাকিব:কুলতলী
দঃ২৪ পরগনা জেলার কুলতলী ব্লকের দঃ দূর্গাপুর গ্রামের বাসিন্দা ইমামবারি মোল্লার বেটি লিলুফা মোল্লার সাথে মুর্শিদাবাদ জেলার ফারাক্কা থানার যজ্ঞেশ্বর পুর গ্রামের বাসিন্দা আক্তার শেখের ব্যাটা রফিক শেখ পেশায় রাজমিস্ত্রির কাজ কইরছিলো।এর মাঝতে চইলতে থাকে দুইঝনের ভালোবাসা, পরবর্তীকালে দুইঝনের বিয়াও হয়। বিয়ার পরে লিলুফা শশুর বাড়ি গেইলে ও সেখানে গৃহবধুর মর্যাদা পায় নাই। এর পরে রফিক লিলুফা’ক নিয়া লিলুফার বাবার বাড়িত বসবাস শুরু করে। তার পরে শুরু হয় লিলুফার পনের দাবি, প্রতিনিয়ত রফিক বাবার বাড়ি থাকি টাকা পাইসা আনির কয়, কিছুদিন লিলুফা বাবার কাছ থাকি টাকা পাইসা দিলে ও দিনের পরদিন অইত্যাচারের মাত্রা বাইড়তেই থাকে। এর পর একদিন হঠাৎ ঘরের দরজা বন্ধ করি লিলুফাক গ্যাসের সিলিন্ডার সাথত হাতে পায়ে দড়ি বাঁন্ধিয়া ও মুখত কাপড় বাঁন্ধি গাত গরম ত্যাল ঢালি মারি ফেলার চেস্টা কইরলেও রফিক তার ৩ বছরের ছাওয়াক নিয়া পালে যায়। এর পর লিলুফা চিৎকার করার চেস্টা কইরলে, মুখের কাপড় আলগা হয়া গেইলে চিৎকার কইরতে সক্ষম হয়। এর পর স্থানিয়রা লিলুফার চিৎকারত ছুটি আইসে, তার পর তাক উদ্ধার করি স্থানিয়রা জামতলা গ্রামিণ হাসপাতালত চিকিৎসার জইন্য নিয়া আইসে। লিলুফার বাবা কুলতলী থানাত কেস কইরলে পুলিশ তার তদন্ত করেছে।